ক্রিপ্টোর উজ্জ্বল দিক (Good Side of Crypto)
১. বিকেন্দ্রীকরণ (Decentralization): ক্রিপ্টোর মূল মন্ত্র হলো—"নিজের ব্যাংকের মালিক নিজেই হওয়া।" এখানে কোনো মাঝখানের প্রতিষ্ঠান (যেমন- ব্যাংক) নেই। আপনার ওয়ালেটের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ শুধু আপনার হাতেই থাকে।
২. স্বচ্ছতা (Transparency): ব্লকচেইন প্রযুক্তির কারণে প্রতিটি লেনদেন পাবলিক লেজারে লিপিবদ্ধ থাকে। কেউ কোনো তথ্য মুছতে বা জালিয়াতি করতে পারে না। এটি দুর্নীতি কমানোর একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে।
৩. সীমিত সরবরাহ (Scarcity): বিটকয়েনের মতো অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সির সরবরাহ সীমিত (যেমন- মাত্র ২১ মিলিয়ন)। সরকার চাইলেও ইচ্ছামতো নতুন বিটকয়েন তৈরি করতে পারবে না। এ কারণেই একে "ডিজিটাল গোল্ড" বলা হয়, যা মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে ঢাল হিসেবে কাজ করে।
